Golperjogot

Golperjogot

ভিলেন – থ্রিলার প্রেমের গল্প পর্ব 24 | Villain Bangla Story

ভিলেন – পার্টঃ২৪
Mona Hossain

ঘুম থেকে উঠে নিজেকে আকাশের বুকে দেখে অবাক হলাম কারন অনেক সময় পেরিয়ে গিয়েছে।ততক্ষনে আকাশও ঘুমিয়ে গিয়েছে…

মেঘলাঃ এসব কি করছি আমি ভাইয়ার দেখাশুনা করতে এসে নিজেই ঘুমিয়ে আছি..তাও ওর উপড়।
মেঘলা আস্তে করে উঠে গিয়ে আকাশের গায়ে চাদর টেনে দিল তারপর আকাশের ওষধ বের করল।

এরমধ্যে আকাশের ঘুম ভাংগল চোখ খুলে দেখল মেঘলা বসে আছে…

আকাশঃ ওই মেঘলা..

আকাশকে দেখে মনে হচ্ছে রেগে গিয়েছে..
সেটা বুঝতে পেরে তাড়াতাড়ি কাছে গিয়ে বল্লাম কিছু লাগবে..??

আকাশঃ হ্যা আমার ফোন টা দে তো..

আমি ফোনটা নিয়ে ভাইয়াকে দিলাম।

আকাশঃ নাবিলের নাম্বার টা ডায়েল করে স্পিকার অন কর..

আমি ডায়েল করে দিলাম।
কিন্তু পরক্ষনেই আকাশ ভাইয়ার কথা শুনে পুরাই অবাক হলাম।

আকাশঃ নাবিল ৫ মিনিটের মধ্যে হাসপাতালে এসে মেঘলাকে নিয়ে যা..

নাবিলঃ আরে কি বলিস ও না আজ হাসপাতালে থাকবে…??

আকাশঃ তুই কি আসতে পারবি নাকি অন্য কাওকে বলতে হবে..??

নাবিলঃ এত রেগে যাচ্ছিস কেন আসছি আমি।

আকাশ আমার হাত থেকে ফোন টা নিয়ে কেটে দিল।

আমি বোকার মত দাঁড়িয়ে আছি..কি বলব বুঝতে না পারলেও ভয়ে ভয়ে বল্লাম,

মেঘলাঃ আমি কি কিছু ভুল করেছি…?? আমার এতক্ষন ঘুমানো ঠিক হয় নি তাই না..?
সত্যিতো আমি তোর যত্ন নেয়ার জন্য এসে নিজেই গুমিয়ে গিয়েছি…

আকাশঃ আমাকে আর রাগাস না মেঘলা…

মেঘলাঃ এই দেখ কান ধরছি আর এমন হবে না সরি রে…প্লিজ থাকতে দে প্লিজ বাসায় পাটিয়ে দিস না।
আর ঘুমাব না..

আকাশ তার বেডের পাশে টেবিলে থাকা একটা গ্লাস হাতে নিয়ে সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে দেয়ালে ছুড়ে ফেলে দিল।

গ্লাস্টা ভেংগে টুকরো টুকরক হয়ে গেল।
ভউ পেয়ে সাথে সাথেই ভয়ে কেঁদে দিলাম,কারন
গ্লাসের ছোট ছোট টুকরা গুলি জানান দিচ্ছে আকাশ ভাইয়া কতটা ক্ষেপে গিয়েছে।
বুঝতে পারছি না এত রাগের কারন কি একটু ঘুমিয়েছি তার জন্য এত রাগ? কি করব কি বলব কিছুই বুঝতে পারছি না আমার খুব ভয় করছে।

কিছুক্ষন পর নাবিল ভাইয়া আসল,

আমি কাঁদছি দেখে নাবিল ভাইয়া আকাশ ভাইয়াকে জিজ্ঞাস করল,

নাবিলঃ কিরে আকাশ কি হয়েছে,মেঘলা কি কিছু ভুল করেছে..??

আকাশঃ গাড়ি নিয়ে এসেছিস নাকি বাইক..??

নাবিলঃ আরে বল না কি হয়েছে মেঘলা কাঁদছে কেন..??

আকাশঃ আমি কিছু জিজ্ঞাসা করেছি..

নাবিলঃ বাপরে তুই ত পুরাই ক্ষেপে গিয়েছিস।

আকাশঃ বুঝতে পারছিস তাহলে উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করছিস কেন?

নাবিলঃ গাড়ি নিয়ে এসেছি…
বাইকে তুই আমার সাথে যে মেঘলাকে দিবি না আমি কি জানি না ( ফিসফিস করে)

আকাশঃ গুড…এই না হলে আমার ভাই বুঝার জন্য ধন্যবাদ।এখন তাহলে এক্ষনী এটাকে নিয়ে বিদায় হ। আর রাতে তুই আমার কাছে থাকিস।

মেঘলাঃ আমি যাব না.. থাকব..

আকাশ চোখ গরম করে বলল,এত কথা বলার সাহস কিভাবে পাচ্ছিস? কি ভেবেছিস হাত ভাংগা তাই মারতে পারব না…??

মেঘলাঃ আমার যখন হাত ভেংগেছিল তুই আমার সাথে ছিলি না..?? আমি এখন তার ঋন শোধ করব।

আকাশ এবার যেন আরও ক্ষেপে গেল,

আকাশঃ কি করবি তুই ঋন শোধ তাই না? নাবিল উঠ ওকে একটা থাপ্পড় মার।

নাবিলঃ আকাশ তুই শান্ত হ আমি ওকে নিয়ে যাচ্ছি তুই শান্ত হ প্লিজ…

আকাশঃ নিয়ে তো জাবিই তার আগে একটা থাপ্পড় দে..
আর মারার সময় মনে করবি মেয়েকে নয় ছেলেকে মারছিস কোন মায়াদয়া ছাড়া এমন ভাবে মারবি যেন সারাজীবন মনে থাকে..

নাবিল একবার আকাশের দিকে আবার মেঘলার দিকে তাকাচ্ছে..

আকাশঃ বুঝেছি তুই পারবি না আমাকেই উঠতে হবে বলে হাত ভাংগা নিয়েই উঠে যেতে চাইল কিন্তু হাতে ব্যাথা পেল..

নাবিলঃ কি করছিস থাম থাম..মেঘলা দাঁড়িয়ে আছিস কেন যা বের হ। দেখছিস না আকাশ রেগে যাচ্ছে।

আমি আর কি বলব আকাশের রিয়েকশান দেখে বের হতে বাধ্য হলাম
আমার যেতে একদম ইচ্ছা করছে না তাই পিছন ফিরে আবার তাকালাম কিন্তু আকাশ ভাইয়া আবারো ধমক দিল।

আকাশঃ ন্যাকামি হচ্ছে এখানে? বের হ ডায়নিবুড়ি..

বুক ফেটে কান্না আসছে,তবুও ফিরে আসতে হল
সারা রাস্তা কান্না করতে করতে নাবিল ভাইয়ার সাথে বাসায় ফিরলাম।

ভাইয়া আমার আগে বাসায় ঢুকে নিজের রুমে চলে গেল।
আর আমি বাসায় ঢুকতেই সবাই এসে আমাকে যা নয় তাই বলতে শুরু করল।

বড় মাঃ কি রে মুখপুড়ি ছেলেটাকে রেখে চলে আসলি? এইটুকু করতে পারলি না।কোন কাজেই তো পারিস না শুধু বসে বসে খেতে পারিস তাই না?

নিলিমাঃ আগেই জানতাম এমন হবে তাই তো আমি থাকতে চেয়েছিলাম। আকাশ ও বুঝে না কাকে দিয়েছে রাজার পাট।খালামনি একে যে তুমরা কেন বাসায় রেখেছো বুঝলাম না আমি হলে তো ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতাম।

ছোট মা সবসময় আমার পক্ষে থাকলেও আজ আমায় বকা দিচ্ছে

একে তো ভাইয়া থাকতে দিল না আবার সবার এত কথা শুনে মরে যেতে ইচ্ছা করছে কিন্তু কিছুই করার নেই চুপ চাপ দাঁড়িয়ে বকা শুনছি তখন কেউ আমার পক্ষ নিয়ে বলল

— আহ কি হচ্ছে কি এখানে,ওকে এত বকছো কেন..??

তাকিয়ে দেখলাম নাবিল ভাইয়া বলছে কথাগুলি..

ছোট মাঃ বকবে না তো কি আদর করবে..?? ওকে যে দায়িত্ব দিয়ে আসলাম ও আকাশ কে একা রেখে চলে আসল কি করে?

নাবিলঃ ও আসে নি আকাশ ওকে বের করে দিয়েছে..

নিলামাঃ তাহলে নিশ্চুই খারাপ কিছু করেছে তাই তো বের করে দিয়েছে এসব মেয়েদের কোন বিশ্বাস নেই নিলিমা এসে মেঘলার চুলের মুঠি ধরে বলল কি করেছিস বল..??

নাবিল এসে নিলিমার হাত ছাড়িয়ে দিয়ে বলল কেন বের করে দিয়েছে সেটা গিয়ে আকাশকে গিয়ে জিজ্ঞাস করো মেঘলাকে না।
ঘাড় ত্যারা একটা ছেলে কখন কি করে ওই জানে।
শুধু শুধু মেঘলার সাথে খারাপ ব্যবহার করছ কেন?
মেঘলা তুই ঘরে যা…বলে নাবিল মেঘলাকে ঘরে পাটিয়ে দিল।

নাবিলঃ আমি আকাশের কাছে যাচ্ছি।

নিলিমাঃ দাঁড়াও হয়েছে অনেক করেছো আর না তোমাদের কারো যেতে হবে না। আমি যাচ্ছি আমার হাব্বির দেখাশুনা আমিই করতে পারব সরো সামনে থেকে।

নাবিলঃ উফফ এসব মেয়েলি বিষয় একদম ভাল লাগে না এই সরো তো আকাশটা একা আছে যেতে হবে।

নিলিমাঃ তোমাকে যেতে মানা করলাম শুনতে পাও নি? আমি যাব আর কেউ না।

নাবিলঃ মানে কি..??

নিলিমাঃ একটা বিষয় খেয়াল করেছি তুমি সবসময় এই মেয়েটার পক্ষ নাও।মেয়েটা নিশ্চুই কোন ভেজাল করেছে যার কারনে আকাশ চায় না ও হাসপাতালে থাকুক তুমিও তো এই মেয়েটার পক্ষে তাই তুমি গিয়ে হয়ত আকাশের কোন ক্ষতি করে দিবে তাই তুমি যাবে না বুঝেছো?

নাবিল অবাক হল…

নিলিমাঃ বড় মা আকাশ তোমার ছেলে না? ওকে যেতে মানা করো। বলো আমি যাব আর কেউ না।

নাবিল এবার হা হা করে হেসে বলল,
বাসাটা দেখি রংমঞ্চ হয়ে গিয়েছে,নাবিল কে কেউ আকাশের কাছে যেতে বাঁধা দিচ্ছে ব্যাপারটা হাস্যকর..
এই যে মিস একটা কথা কান খুলে শুনে নিন আমাকে আকাশের কাছে যেতে শুধু বড় মা কেন সারাবাড়ির লোক বাঁধা দিলেও মানব না বুঝেছেন।
আজ প্রথমবার তাই ছেড়ে দিলাম নেক্সট টাইম আমার আর আকাশের মাঝে ঢুকতে চাইলে এমন অবস্থা করব নিজেই নিজের অস্তিত্ব খুঁজে পাবে না ..

নিলিমা নাবিলের দিকে আংগুল তুলে বলল এই তুমি জানো কার সাথে কথা বলছো? আমি আকাশের হবু বউ..

নাবিল চোখ গরম করে বলল আমার দিকে আংগুল তুলার সাহস হয় কি করে তোমার?
আর তুমি কে সেটা জেনে আমি কি করব?কেবল তো হবু আগে বউ হও।

নিলিমাঃ তো তোমার কি মনে হয় হব না?

নাবিলঃ তর্ক করার সময় নেই আমাকে যেতে হবে, বড় মা তোমার ভাগ্নিকে বলে দিও আমার আর আকাশের কেমন সম্পর্ক, আর এটাও বলো একটু কম উড়তে আকাশকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে মুখ থুবড়ে পড়তে হবে।আকাশ কারোর ইশারায় চলে না বউ ত দূর মা বাবার কথাও তো শুনে না নিজে যা ভাবে তাই করে..

আকাশ আর নাবিলকে আলাদা করা এত সহজ না।
আকাশের কাছে এই বাসার কেউ যাবে না হাসপাতালের আশে পাশে কাউকে দেখলে খুব খারাল হয়ে যাবে বলে দিলাম।আমি যাচ্ছি ক্ষমতা থাকলে আটকে দেখাও বলে নাবিল চলে গেল।

আকাশের মাঃ নিলিমা কি করছিস তোর শত্রু মেঘলা তুই নাবিলের পিছনে কেন লাগছিস?
আকাশ আর নাবিল একজন অন্যজনের আত্মা।

নিলিমাঃ খালামনি এই ছেলেটা সবসময় মেঘলাকে আগলে রাখে আকাশ মেঘলাকে কিছু বলতে গেলে ও এসে মেঘলাকে বাঁচিয়ে নেয় তাই মেঘলাকে সরাতে হলে আগে একে আকাশের কাছ থেকে সরাতে হবে।





নাবিল হাসপাতালে গিয়ে চুপচাপ বসে আছে…
আকাশঃ কিরে মোড অফ কেন রাতে কোন পার্টি ছিল নাকি…??? থাকলে যা ঘুরে আয় আমি একা থাকতে পারব।

নাবিলঃ নারে মন টা একটু খারাপ…

আকাশঃ কি হয়েছে বল আমাকে..

নাবিলঃ মেঘলাটা সারা রাস্তা কান্না করতে করতে গেল তাই…ওকে তুই একটু বেশিই কষ্ট দিয়ে ফেলছিস।

আকাশঃ কান্না তো একটু পরেই থেমে যাবে কিন্তু এখানে থাকলে অসুস্থ হয়ে যেত। মেঘলা খুব ক্লান্ত ছিল এসেই ঘুমিয়ে পড়েছিল আসলে সারাদিন বাসায় কাজ করে তো তার জন্য হয়ত ক্লান্ত ছিল
তাই বাসায় পাঠিয়ে দিলাম যাতে ভালমত ঘুমাতে পারে…রাত জাগলে শরীর খারাপ হত।ও এমনি ননীর পুতুল কারনে অকারনে অসুস্থ হয়ে যায় হাসপাতালের পরিবেশ ওর সহ্য হবে না.

নাবিলঃ সেটা ভাল করে বল্লেই হত এত রাগ দেখালি কেন?

আকাশঃ ভাল করে বলে ওর পায়ে পড়লেও যেত না দেখলি না এত রাগ দেখাচ্ছি তাও ভয় পায় না থাকতে চায়…
আর সত্যি বলতে একটু রেগেও গিয়েছিলাম ওর সাথে একটু সময় কাটাব ভাবলাম কিন্তু ও সবটা বেস্তে দিল,
দেখছিলাম ওর চোখ মুখে ক্লান্তির ছাপ তাই বল্লাম শুয়ে থাকতে যাতে রেস্ট নিতে পারে।ভালমত রেস্ট নিলে ত সারারাত একসাথে থাকতে পারতাম কিন্তু না তিনি ঘুমাবেন না।
আমার চোখ টা একটু লেগে গিয়েছে উঠে দেখি মহারানী ঘুম থেকে উঠে পড়েছেন তাই রাগে বের করে দিয়েছি তারপর আবার বলে নাকি আমার ঋন শোধ করবে তুই বল এরপরেও রাগ না করে থাকা যায়?

নাবিলঃ অদ্ভুত টাইপের ভালবাসা… কিন্তু তোর এই অদ্ভুত ভালবাসার জন্য মেয়েটাকে কত বাজে কথা শুনতে হল জানিস ইনফেক্ট গায়েও হাত তুলল…

আকাশঃ হোয়াট…কি বলছিস?

নাবিলঃ হুম নিলিমা তুলল।

আকাশঃ বাসায় ফিরে ওর ব্যবস্থা করব।

নাবিল ছাড় এসব ওষুধ খেয়ে শুয়ে পড় আমিও ঘুমাই।




এদিকে মাঝরাত সবাই ঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছে হটাৎ করেই নিলিমার চিৎকার শুনা গেল…

সবাই দৌড়ে নিলিমার ঘরে গেল।
মেঘলাও গেল গিয়ে দেখল,নিলিমা মেঝেতে পড়ে আছে আর তার কপাল থেকে রক্ত পড়ছে।

রুবিনা বেগম তাড়াতাড়ি গিয়ে নিলিমাকে টেনে তুলল,

রুবিনা বেগমঃকি হয়েছে মা খাট থেকে পড়ে গেলি কি করে?

নিলিমাঃ জানিনা খালমনি আমি ঘুমাচ্ছিলাম হটাৎ মনে হল আমি যেন হাওয়ায় ভাসছি তার কেউ যেন ইচ্ছা করে আমাকে ছুড়ে ফেলে দিল তা নাহলে খাট থেকে পড়ে এভাবে কপাল কাটে বলো..??

ঈষানঃ কিন্তু তোর ঘরের দরজা তো লাগানো ছিল…

নিলিমাঃ আমি কিছু জানি না আমার যা মনে হল তাই বল্লাম।

নিলিমাকে বেন্ডেজ করে দিয়ে সবাই যে যার রুমে ফিরে গেল মেঘলাও ফিরে আসল..

মেঘলার বিষয়টা অদ্ভত আর ভয়ের মনে হল কারন
সে নিজেও ঘুমের মধ্যে এমন পরিস্থিতির স্বীকার হয় কিন্তু তাকে কেউ মারে না বরং কখনো মাথায় হাত বুলায় আবার কখনো চুমু খায় কিন্তু চোখ খুলে তাকে খুঁজে পাওয়া যায় না কেবল অনুভব করা যায়।
মেঘলা এসব ভাবতে ভাবতে
মেঘলা নিজের ঘরে যেতেই দেখতে পেল বিছানায় একটা চিরকুট তাতে বড় বড় করে লিখা জানি তুমি কি ভাবছো,
হ্যা যা ভাবছো তাই ঠিক তোমার গায়ে হাত তুলে কেউ পার পাবেনা।
আর একটা কথা আমার ব্যাপারে কাউকে জানিয়ে তার বিপদ ডেকে এনো না।এই পৃথিবীতে তুমি বাদে অন্যকেউ আমার ব্যাপারে জানবে না যদি জানে তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে ২ বার ভাব্ব না কথাটা মাথায় রেখো,আমার পরিচয় খোঁজার দরকার নেই সময় হলে আমি নিজেই সবার সামনে আসব।

ইতি
তোমার ভালবাসা প্রত্যাশি
ভিলেন…

মেঘলাঃ তারমানে নিলিমা আপুকে ওই ভিলেনেই ব্যাথা দিয়েছে?

চিরকুট টা পড়ে ভয়ে মেঘলার গলা শুকিয়ে গেল।

চলবে..!!!

Leave a Comment