Golperjogot

Golperjogot

ভিলেন পর্ব 78 – প্রেমের গল্প | Romantic Premer Golpo

ভিলেন পার্টঃ ৭৮
মনা হোসাইন

আকাশঃ ম মানে…

মেঘলাঃ কিছু না তাড়াতাড়ি খা ত আমার অনেক কাজ বাকি। আকাশ কাজ করছে তার মাঝেই মেঘলা আকাশ কে খাওয়াচ্ছে আকাশের বেশ ভাল লাগছে।

আকাশঃ যাক অবশেষে আমার কপাল খুলেছে তাহলে…

মেঘলাঃ এত বকবক না করে খা তো আমাকে যেতে হবে।

দেখতে দেখতে সারাদিন কেটে গিয়েছে আকাশ মেঘলার আজ কোন ঝগড়া হয় নি কিন্তু এবার আকাশ আবার ক্ষেপে গিয়েছে।

আকাশঃ না না আমি না বলেছি মানে না…আর একটাও কথা বলবি না।

মেঘলাঃ এটা কেমন কথা ছেলের বাসায় হলুদ নিয়ে সবাই যাচ্ছে কত মজা হবে আর আমি যাব না…??একটু গেলে কি হয় এখনী ত চলে আসব।

আকাশঃ সে জন্যেই যাওয়া যাবে না এইটুকু সময়ের জন্য গিয়ে কি হবে শুধু শুধু বেকার খাটনী

মেঘলাঃ আমি যাব

আকাশঃ না যাবি না…

মেঘলাঃ প্লিজ প্লিজ প্লিজ আর মানা করিস না আমি রেডি হয়ে আসছি।

আকাশঃ উফফ মেঘলা বাড়াবাড়ি করিস না।

নাবিলঃ ছাড় ওকে বলে লাভ নেই ও যাবেই তাই এখন এসব না ভেবে গিয়ে রেডি হয়ে নে।

 

সন্ধ্যা ৬ টা, আকাশ সবুজের উপড় গোলাপি হালকা ডিজাইনের পাঞ্জাবি পড়েছে তার সাথে নাগড়া জুতা হাতে ব্র‍্যান্ডেড ঘড়ি চুলে জেল না দেওয়ায় সিল্কি চুলগুলো নিজের মত করে দুল খেলার সুযোগ পেয়ে গিয়েছে। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলছি হটাৎ তার চোখ পড়ল এক রমনীর উপড়।

আকাশঃ কি রেখে কি দেখব? টুল পড়া গালের সেই মিষ্টি হাসি টা নাকি শাড়ির ভাজে ফুটে ওঠা রমনীর প্রকৃত রুপ দেখে চোখ সার্থক করব…??নাকি কাজল ঐ কাল চোখের মায়ায় পড়ব? কি করেছিস এসব মেঘলা? আমাকে পাগল না করলেই চলছিল না?
মেঘলার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে ভাবছে আকাশ।

মেঘলার লাল জামদানী শাড়ি সাথে লাল লিপষ্টিক কানে ঝুমকা হাত ভর্তি কাঁচের চুরি খোলা চুল আর নুপুরের রিনিঝিনি শব্দ আকাশকে মাতাল করে তুলেছে।সে ইতিমধ্যে মেঘলার নেশায় ডুব দিয়েছে।অপলক চোখে তাকিয়ে আছে।

মেঘলার ক্রমশ এগিয়ে আসতে আসতে আকাশের একদম সামনে এসে দাঁড়াল।আকাশের তখনো হুঁশ নেই।

মেঘলাঃ আমাকে কেমন লাগছে…??

আকাশ মেঘলার দিকেই তাকিয়ে আছে কিন্তু মুখে উত্তর নেই…

মেঘলা আকাশকে ধাক্কা দিয়ে চেঁচিয়ে বলে উঠল
-ভাইয়া আমাকে কেমন লাগছে…??

এবার আকাশের হুশ ফিরল।
আকাশঃ কিছু বলছিলি..??

মেঘলাঃ ফাউল আমাকে কেমন লাগছে…

আকাশঃ জঘন্য

মেঘলাঃ মানে কি..😡

আকাশঃ শাড়ি পরার পার্মিশন কে দিয়েছে শুনি…??

মেঘলাঃ কেন শাড়ি পরলে কি হয়

আকাশঃ সবার কিছু হয় না কিন্তু তোর মত আহাম্মরা উল্টে পড়ে যায়।

মেঘলাঃ এমা আমি পড়ব না ত ত তো
অ্যা…..ভা…ই…য়া..
মেঘলা পড়ে যাচ্ছিল দেখে আকাশ তাড়াতাড়ি মেঘলাকে ধরল।

আকাশঃ দেখেছিস বলতে না বলতেই হয়ে গেল এক্ষুনী শাড়ি খুলবি যা…

মেঘলাঃ আমি পড়ে যাচ্ছিলাম কে বলল?

আকাশঃ কি হচ্ছিল তাহলে…??

মেঘলাঃ আমি যে পড়ব না সেটাই তোকে দেখাচ্ছিলাম আমার বডিগার্ড আছে বুঝলি।

আকাশঃ মানে…??

মেঘলাঃ কিছু না বলে হেসে চলে গেল।

আকাশঃ কাকে কিভাবে কাবু করতে হয় সব আগে থেকেই জেনে বসে আছে ফাযিল মেয়ে।

কিছুক্ষনের মধ্যেই সবাই মিলে অভিদের বাসায় পৌঁছে গেল তাদের আপ্যায়নের বিশাল ব্যাবস্থা। অবাক করা বিষয় নাবিল আর আকাশের জন্য আপ্যায়নের একটু বেশিই ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আসতে না আসতেই তাদের বরণ করা হয়েছে যেন বিয়েটা তাদেরই।
সবাই বিষয়টা উপভোগ করলেও মেঘলার একদমী ভাল লাগছে না।

মেঘলাঃ এই মিলি আপু ব্যাপারটা কি বলতো এরা ভাইয়াদের নিয়ে এত আদিখ্যাতা করছে কেন বল তো এই বাড়ির মেয়েদের ভাইয়াদের ঘাড়ে চাপানোর ধান্দা আছে নাকি?

মিলিঃ কি জানি কিছুই তো বুঝতে পারছি না। মেয়েগুলো কিভাবে তাকাচ্ছে দেখ…

সামিরাঃ আমি না এদের চুল ছিড়ে দিব…

মেঘলাঃ আমারও তাই ইচ্ছা করছে।দাঁড়াও আমি এখনী যাচ্ছি।

মিলিঃ এই না না মেঘলা আমরা বেড়াতে এসেছি সিনক্রিয়েট করিস না।

সামিরাঃ আমার ত ইচ্ছে করছে নাবিল কে মেরে তক্তা বানিয়ে দেই কেমন মজা নিচ্ছে দেখো কেন রে মানা করতে পারছিস না…??

মেঘলা সামিরা মিলি একপাশে দাঁড়িয়ে গল্প করছিল তারমধ্যেই আসিফ সেখানে আসল।

আসিফঃ হ্যালো…

মিলিঃ হাই…

আসিফঃ কোন সমস্যা..?? তোমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছো কেন?

মেঘলাঃ সমস্যা মানে বহুত সমস্যা এই আপনারা এত বেহায়া কেন হুম

মিলিঃ এই মেঘলা কি করছিস…??

আসিফঃ ঠিক বুঝলাম না কেউ কি তোমাকে কিছু বলেছে? কে কি বলেছে আমাকে বলো এক্ষুনী ডেকে আনছি।

মেঘলাঃ না কিছু না।

আসিফঃ আরে বলো না

মেঘলাঃ😒😒

আসিফঃ আচ্ছা বাদ দাও আকাশ তাহলে তোমাকে শাড়ি পড়তে দিল..??

মেঘলাঃ ও দিবে না ওর চোদ্দগুষ্টি দিবে।

আসিফঃ বাই ওয়ে তোমাকে কিন্তু অনেক কিউট লাগছে।

মেঘলাঃ ও হ্যালো আমি কিউটেই নতুন করে লাগার কিছু নেই।

আসিফঃ তাই ত

মেঘলাঃ আচ্ছা চলো বসবে চলো এখন সুস্থ আছো তো…??

মেঘলাঃ হ্যা…

মেঘলাদের নিয়ে গিয়ে আসিফ স্টেইজের সামনে বসিয়ে দিল।

আকাশ নাবিল অভি তিনজন স্টেইজের উপড়ে বসে আছে।

মেঘলাঃ কি বেহায়া ছেলেরে বাবা এতগুলো মানুষের সামনে স্টেজে বসে আছে যেন সেই বর লজ্জাও করছে না আজ একবার বাসায় চল তারপর তোর হবে।

মেঘলা কথা শেষ করতে না করতে একদল মেয়ে এসে নাবিল আকাশ অভিকে নিয়ে নাচতে শুরু করল।

সামিরা রাগে ফেটে পড়ছে…
মেঘলাঃ মিলি আপু আমরা কি কোন বাইজি পারায় চলে এসেছি এসব হচ্ছে টা কি?

মিলিঃ আমাদের চেয়ে ভাইয়ারা নিশ্চুই ব্যাপার টা ভাল যানে তাই ওদের উপড়ে ছেড়ে দে দেখ কি হয়।

সামিরাঃ এরা কি করবে হ্যা মেয়েদের সাথে নাচতে ত ভালই লাগছে তাদের।

আসিফ আবার কোথা থেকে এসে বলল আরে তোমরা এখনো বসে আছো কেন স্টেজে চল নাচবে না…

মিলিঃ আমরা মানে…?? আমরা নাচতে পারি না।

আসিফঃ তা বল্লে ত হবে না চলো চলো… মেঘলার ত শরীর ভাল না ও নাহয় থাকতে পারে কিন্তু তোমাদের যেতেই হবে।বলে মিলি আর সামিরাকে নিয়ে চলে আসিফ।

আসিফ মিলিকে পার্টনার করে নাচছে আর সামিরা অন্য একটা ছেলের সাথে নাবিল মেয়ের সাথে আকাশও একটা মেয়ের হাত ধরে নাচছে আর মেঘলা প্রায় কেঁদে ফেলবে অবস্থায় বসে বসে দেখছে আকাশের সেদিকে কোন খেয়াল নেই।

নাবিল নাচতে নাচতে হটাৎ সামিরাকে দেখ ধমকে গেল সাথে সাথেই নিজের পার্টনার কে ছেড়ে দিয়ে সামিরাকে পার্টনার করে নিল।

সামিরাঃ ছাড়ুন আমি আপনার সাথে নাচব না ফিসফিস করে…

নাবিলঃ ক্ষমতা থাকে তো ছাড়িয়ে দেখাও।

মেঘলাঃ নাবিল ভাইয়া কি সুন্দর সামিরাকে কাছে টেনে নিল আর আকাশ…?? দেখিস আর কখনো তোর সাথে মিশব না।

নাচের শেষে হলুদ দেওয়ার সব পর্বই মিটে গিয়েছে মেঘলা বসে বদে সবটা দেখেছেও।এবার খাওয়ার পালা।বাইরে বাগানে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আকাশ স্টেজ থেকে নামার আগেই মেঘলা বাইরে চলে আসল।

আকাশ নাবিল সামিরা মিলি আসিফ আকাশের বন্ধুরা সহ বর পক্ষের অনেক মিলে গিয়ে বাইরে দাঁড়িয়ে গল্প করছে আকাশ এদিক ওদিক তাকিয়ে মেঘলাকে খুঁজার চেষ্টা করছে কিন্তু কোথাও সে নেই।

আকাশঃ এই মেয়ে নিশ্চুই গাল ফুলিয়েছে সোস্যাল মেইনটেইন বলতে যে কিছু আছে সে হয়ত জানেই না। আমার জন্য কি যে অপেক্ষা করছে কে জানে বাবা…

 

অভির এক কাজিন খুব করে আকাশের উপড় ক্রাশ খেয়েছে সে আকাশের সাথে একদম ল্যাপ্টে আছে।সে এসে আকাশের হাত ধরে বলল,
– ভাইয়া চলুন খেয়ে নেই।

আকাশঃ না মানে একটু পর খাই।

এদিকে মেঘলা এক কোণে দাঁড়িয়ে সব দেখছে আর কাঁদছে…

কিন্তু হটাৎই তার মোড বদলে গেল।

মেঘলাঃ আমি বোকার মত কাঁদছি কেন আমার কিসের অভাব এই মেয়েগুলোর চেয়ে আমি কম কিসে আমি কেন কেঁদে কেঁদে নিজের মেকাপ নষ্ট করছি আর কেনই বা নিজের শরীর খারাপ করছি? না আর কাঁদব না এবার পরীক্ষার পালা দেখি তুই আমাকে এভয়েট করে কি করে থাকিস ভেবেই মেঘলা আকাশ কে ডাকল।

মেঘলাঃ ভাইয়া….

কিন্তু মেঘলা বেশ দূরে আর গানে শব্দে মেঘলার ডাক শুনা গেল না তারউপড় কোণায় লুকিয়ে থাকায় আকাশ মেঘলা কে দেখতে পেল না।

আকাশঃ আমি কি ঠিক শুনলাম?মেঘলার গলা না..?? কোথায় ও… ওর কি কিছু হয়েছে…?? ভেবেই আকাশ এদিক ওদিক দেখতে লাগল।

অভির কাজিনঃ এনিথিং রং…?? কি খুঁজছেন?

আকাশঃ কেউ আমায় ডাকল না?

অভির কাজিনঃ কই নাত আমরা ত শুনলাম না এই তোমরা শুনেছো?

সবাই উত্তর দিল না তো কিছু শুনিনি।

আকাশ মেয়েটার হাত টা ছড়িয়ে দিয়ে বলল এই ভাইয়া ডাক শুনতে আমার ভুল হতেই পারে না… এক্সিউজ মি.. মেঘলা কোথায় তুই…?? মেঘলা শুনতে পাচ্ছিস..??

মেঘলা চোখ মুছে হাসিমুখে বের হয়ে আসল মেঘলাকে দেখে আকাশ ছুটে গেল

আকাশঃ মেঘলা ঠিক আছিস তুই..??

মেঘলাঃ উহু…

আকাশ অস্থির হয়ে বলল কি হয়েছে..?? কোথায় কষ্ট হচ্ছে বল আমায় চল চল বসবি চল।

মেঘলা এক গাল হেসে জবাব দিল আরে আমার কিছু হয় নি শাড়ির কুচি এলোমেলো হয়ে গিয়েছে তাই তোকে ডাকলাম ঠিক করে দে…

আকাশঃ কি এটা কেমন কথা..?? আমি ভাবলাম না যানি কি হয়েছে… ফাযিল কোথাকার আমার নিঃশ্বাস বন্ধ করে দিয়েছিলি প্রায়…

মেঘলাঃ ঠিক করে দে…

আকাশঃ পারব না এটা কি আমার কাজ নাকি লোকে কি বলবে..??

মেঘলাঃ এই যে শুনছো…
সবাই মেঘলার দিকে তাকাল
মেঘলাঃ হ্যা তোনাদেরকেই বলছি একটু ওদিকে তাকাও ত আকাশ আমার কুচি ঠিক করে দিবে তোমাদের সামনে লজ্জা পাচ্ছে…

আকাশঃ 😳

অভির কাজিনঃ আজব ও একজন ছেলে হয়ে তোমার কুচি ঠিক করবে কেন?

মেঘলাঃ কারন আমি পারি না তাই… কিরে তাকিয়ে আছিস কেন বলে আকাশকে বসিয়ে দিল।

আকাশঃ পারিস ও… বলে বসে বসে কুচি ঠিক করতে লাগল।

মেঘলাঃ উফফ হয় নি এভাবে না

আকাশঃ তো কিভাবে…??

মেঘলাঃ লাস্টের কুচিটা সোজা হয় নি

আকাশঃ আচ্ছা আবার করছি।

অভির কাজিনঃ আজব এই মেয়েটা কে আর আকাশই বা ওর কথা শুনছে কেন আকাশের সাথেই কি সম্পর্ক মেয়েটার?

নাবিলঃ ওটা আমাদের দ্যা গ্রেট মেঘলা।

আসিফঃ আর শরীরের সাথে আত্মার যে সম্পর্ক মেঘলার সাথেও আকাশের সেই সম্পর্ক এতক্ষন তুমি যে আদিখ্যাতা করছিল সেটা শুধু তুমি বর পক্ষ বলে আকাশ মেনে নিচ্ছিল।

 

অভির কাজিনঃ তাহলে আমার সাথে ডান্স করল কেন?ওর সাথে কেন নয়।

আসিফঃ মেঘলা পড়ে যাবে যে আকাশ ওকে শাড়ি পরতে দেয় না সে নাচতে দিবে..?? ও মেঘলার ব্যাপারে একটু বেশিই কেয়ারফুল তাই দেয় নি।

আকাশঃ নে দেখ হয়েছে..??

মেঘলাঃ খুব একটা ভাল না তবে চলে

আকাশঃ যাক বাবা হয়েভছে শুনে ভাল লগল।

মেঘলাঃ এই শোন..

আকাশঃ আবার কি?

মেঘলাঃ ভাইয়া খুব গরম লাগছে চুল টা বেঁধে দে তো…

আকাশঃ দিব না…আমাকে ভাইয়া বললি কেন..??

মেঘলাঃ কারন তুই আমার ভাইয়া ডাকেই অব্যস্থ কখনো যদি না থাকি আমার ভাইয়া ডাককে মিস করবি।

আকাশ ধমক দিয়ে বকল মেঘলা কি সব বলছিস না থাকবি মানে কি এসব যেন আর না শুনি
দেখি বেঁধে দিচ্ছি।

মেঘলাঃ আমি জানতাম তোর কাছে আমার চেয়ে বেশি ইম্পোর্টেন্ট আর কিছুনেই শুধু শুধু কষ্ট পাচ্ছিলাম। আমি কষ্ট পাচ্ছিলাম এটা ভাইয়াকে বুঝতে দিলে হবে না…

আকাশঃ প্রশ্ন করছিলি না তোকে কেন ভালবাসি,কেন বাসি জানিস?

মেঘলাঃ কেন..??

আকাশঃ তুই আমার উপড় অধিকার দেখাতে পারিস তাই। দেখ সবাই কেমন দেখছে আমাদের…এই কুচির বাহানায় প্রমান করে দিলি তুই আমার কে…

মেঘলাঃ হি হি হি বুঝেছিস তাহলে..?? শাকচুন্নি গুলো তোর দিকে কেমন তাকাচ্ছিল আমার রাগ হচ্ছিল।

আকাশঃ এত বুদ্ধি কবে হল? আগে হলে তো কেঁদে ভাসিয়ে দিতি।

মেঘলাঃ বড় হয়েছি না?

আকাশঃ এমনেতেও নাচের সময় বুঝাতে না পারলেও খাওয়ার সময় ঠিকি বুঝিয়ে দিতাম যে আমি সিংগেল না।

মেঘলাঃ আমাকে খায়িয়ে দিতি নাকি?

আকাশঃ সে আর বলতে…

মেঘলাঃ চল তাহলে

আকাশঃ হুম চল যাই….!!

চলবে..!!!

Leave a Comment